Posts

Showing posts from January, 2025

চোর পুলিশ খেলতে গিয়ে পুরান বিল্ডিংয়ে

  হাই বন্ধুরা আমি সুমন। আজকে আমার জীবনের একটা ঘটে যাওয়া ঘটনা আপনাদের সবাইকে বলব। আমাদের বাড়ি সিলেটের কোন এক গ্রামে। আমাদের বাড়ি টা একটা ভাঙাচোরা রাজ প্রাসাদ। কারন বাংলাদেশ এর মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজ পরিবারের সবাই পালিয়ে ভারতে চলে যায়। সেই থেকে আমাদের বাস এখানে।  যদিও আমাদের পরিবার এখন অনেকটা সচ্ছল। খেয়ে দেয়ে অনেক ভাল আছি। পরিবারে মা বাবা এবং আমরা একটা বোন রয়েছে।  আমাদের বাড়ির পাশে অনেক গুলো বাড়ি। তখন সবার বাড়ি কারেন্ট ছিল না। আমাদের পারিবারিক অবস্থা ভালো হওয়াতে আমাদের বাড়ি কারেন্ট এবং ছোট একটি সাদাকালো টিভি ছিল।  আমার বোন তখন অনেক বড় প্রায় ১৭-১৮ বছর বয়স। আর আমি তখন একটা কোম্পানিতে চাকরি করি। আমি তখন সব কিছুই বুঝি। বোনের সাথে পাড়ার মেয়ে গুলোর সাথে সেই রকম খাতির। প্রতিদিন ওর বান্ধবী মানে বাড়ির পাশে মেয়ে গুলো টিভি দেখতে আসত।  আমরাও কাউকে কখনো কিছু বলতাম না। কিন্তু কখনোই ওই মেয়ে গুলোকে নিয়ে খারাপ কিছু ভাবিনি। কিন্তু হঠাৎ জানি কেমন এলোমেলো হয়ে গেল। আমি একটা জানোয়ার এ রুপ নিয়ে মেয়ের সাথে সঙ্গম করলাম।  কিভাবে হলাম তাও বলছি। একদিন বিকেলে আম...

ভিক্ষুক লাগানের গল্প, খয়রাতি লাগানের গল্প| বাংলা চটি গল্প

  আমি এখন ক্লাস ৯ এ পড়ি। বাবা পুলিশ অফিসার। আর মা গৃহিণী। তবে এই বয়সে আমি একটু বেশিই পেকে গেছি। স্কুল ফাকি দিয়ে বন্ধুদের সাথে সিনেমা আর ব্লুফিল্ম দেখাই আমার কাজ। পর্ন দেখে বাথরুমে গিয়ে বাড়া খেচে প্রায় ৮ ইঞ্চি হয়ে গেছে। মাল আউট করার পরও ধোন খারা একটুও কমলো না। মা বোন এর সামনে দিয়ে যেতে লজ্জা করছে। তাই পিছন দিয়ে চলে আসলাম। এসে দেখি পাশের গ্রামের এক ৪০ বছরের ভিখারি মহিলা ভিক্ষা নিতে এসেছে। ভিখারি হলেও তার যৌবন টকবক করে শরীরে। দেখেই ধোন টা নিচ থেকে বারি দিচ্ছে। আমি ভিখারি কে ভিক্ষা দিলাম। সে চলে যাওয়ার সময় তার পাছা থেকে চোখ সরাতে পারছিলাম না। কি সুন্দর পাছা। আর বড় বড় দুধ গুলো মনে হয় ব্লাইজ থেকে বের হয়ে আসছিল। আর মনে মনে ভাব লাম যে আজ রাতে মনে মনে ভিখারির কথা ভাবতেই ধোন রডের মত খারাপ হয়ে গেল। নিজেকে সামলাতে না পেরে ধোনে তেল মাখিয়ে ইচ্ছা মত খিচতে লাগলাম। তারপর চিরিত চিরিত করে মাল বের হতেই আমার ধোন বাবাজি শান্ত হলো। কিন্তু ওই ভিখারি মহিলার কথা কিছু তেই ভুলতে পারছিলাম না। যখন ই মনে পড়ত তখনই তার পাছা মনে করে মাল ফেলে শান্ত হতাম। এভাবেই অনেক দিন হয়ে গেল। একদিন নানা বাড়ি থ...

আম্মুকে সুখ দেয়ার বাংলা চটি গল্প

  আমি রাব্বি, বয়স ২৩। ছোট খাটো একটা কোম্পানিতে চাকরি করি। আম্মুকে সুখ দেয়ার বাংলা চটি গল্প।  আর আমার আম্মুর নাম শিলা, বয়স ৩৮ বছর। ছোট থাকতেই মা-বাবা পরিবারিক সমস্যার কারনে আলাদা হয়ে যায়। তারপর থেকে আমি নানু বাড়িতেই বড় হতে থাকি। তবে আম্মাু ঢাকাতে চাকরি করেন। তাই চাইলেও আমি ছোট সময় থেকেই মা বাবার ভালবাসা কোন টাই পাইনি। তবে মায়ের কাছে বছরে ৩-৪ বার যাওয়া হত। তবে মা কখনো আর নতুন কাউকে বিয়ে করার ইচ্ছে প্রকাশ করে নাই। কিন্ত আমি জানতে পারি মা অনেক ছেলের সাথেই কথা বলেন। তবে আমি এসব নিয়ে কখনো মাকে খারাপ ভাবা বা দোষারোপ করিনি। তবে হঠ্যৎ একদিন বিকেলে আম্মু আমাকে কল করে আর বলে, আম্মু : তোর সাথে কিছু কথা আছে ছেলে : বলো আম্মু আম্মু : তোর পাশে কি কেউ আছে ছেলে : না আম্মু কেন…? আম্মু : তুই তো ভালো করেই জানিস তোর বাবা নাই ছেলে : হুম কেন…? আম্মু : আমি ঢাকাতে থাকি অনেক সমস্যা হয় ছেলে : কি সমস্যা…? আম্মু : রাস্তায় অনেকে বাজে কথা বলে অনেক আনেক বাজে ইঙ্গিত করে ছেলে : অহ… আম্মু : আচ্ছা আমার সম্পর্কে সব কিছু জেনে কেউ জদি আমাকে গ্রহন করে বিয়ে করতে রাজি হয় তুই কি রাজি হবি ছেলে : অবাক হয়ে চুপ ক...

ঘুমের ঘরে মামিকে করার বাংলা চটি গল্প

  হঠ্যাৎ কলেজে শীত কালিন ছুটি পড়ে যায়। মামিকে করার বাংলা চটি গল্প । আর এটাই সুযোগে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার। তাই আর দেরি না করে বেরিয়ে পরলাম মামা বাড়িও উদ্দেশ্যে। কিন্ত সমস্য হল মামা বাড়িতে তখন আরো একটা আত্বীয় ছিল যে কারনে রাতে থাকার জায়গার প্রচুর সমস্য ছিল। কিন্ত মামা-মামি বলে দিলেন তুই তো আমাদের ছেলেরই মতন। আমাদের সাথেই রাথে ঘুমাবি। যাক বাবা একটা ভরসা তো পাওয়াে গেল। তো সারাদিন অনেক ঘোরাঘুরি করলাম। মামি অনেক কিছু রান্না করছেন। ভালোই খাওয়া দাওয়া হল। তো রাতে গেলাম ঘুমাতে। রাত তখন ১২টা আমি গভির ঘুমে আচ্ছন্ন……. তখনই ফিসফিসয়ে কারো গলার আওয়াজে ঘুমটা ভেঙ্গে গেল। কিন্ত উঠলাম না। কারন আমি আবার ঘুম ভাংলেই উঠি না। এক প্রকার আলস বলা যায় আমাকে। ফিসফিসয়ে শুনলাম: মামি মামাকে বলছে এই আস্তে কর ও জেগে যাবে তো। মামা: আরো ও এখন গভির ঘুমে আচ্ছন্ন আরো ছোট মানুষ ঘুমাচ্ছে। মামি নিচে সোয়া আর মামা তার উপরে উঠে একের পর এক ঠাপিয়ে যাচ্ছে। এভাবে কতক্ষন ঠাপালো জানি না। তবে হঠ্যাৎ করেই আরো কয়েকটা ঠাপ দিয়ে মামিকে জোরে জড়িয়ে ধরল। আর মামার শরীর কাপটে কাপটে তার চোখ বন্ধ করে মাল ছেড়ে দিল। এরপর ক্লান্ত মামা মামিকে কিছুক্ষন...

কাজের মেয়েকে করার বাংলা চটি গল্প

  মাএ কলেজ লাইফ শেষ করলাম। অনার্স এ ভর্তি হতে আরো তিন মাস বাকি। তাই হাতে প্রচুর ফ্রি সময় ছিল। সেই সুযোগে চলে গেলাম মামা বাড়ি। বাড়িতে নানা-নানী-আর মামি থাকে অবশ্য মামির ছোট একটি মেয়ে আছে। মামারা গ্রামে থাকে দুই তালা বাড়ি। গ্রামে সব থেকে ভাল অবস্তা মামা দের। অবশ্য আমাদের অবস্থাও অনেক ভাল শহলে ৫তলা বাড়ি আছে। যাই হোক আমার জন্য ২তলায় সুন্দর একটা রুম দিল থাকার জন্য সেই সাথে আমার সাথে আমার ল্যাপটপ টি নিয়ে আসে ছিলাম যাতে ফ্রি টাইমে একটু নেট চালাতে পারি। নানার সাথে বাজারে গিয়ে ছিলাম নানাও তার সাথে বাজারে যাওয়াতে খুবই খুশি। সে আমাকে তাদের গ্রামটা খুব ভাল করে ঘুরে দেখায়। আমিও খুব ইনজয় করেছিলাম গ্রামটা। তো বাজার থেকে এসে আমি রুমে সুয়ে আছি হঠ্যাৎ আমার রুমে একটা মেয়ে আসে। তাকে দেকে তো আমি পুরাই ক্রাশ। যে একটা মেয়ের চেহারা এত্ত সুন্দর হতে পারে। তাকে দেখে আমি পুরাই ফিদা হয়ে গেলাম। তার দিক থেকে চোখই ফিরাতে পারছিলাম না। এক দৃষ্টিতে কতক্ষন তাকিয়ে ছিলাম নিজেও জানিনা। কিন্ত হঠ্যৎ তার ডাকে জ্ঞান ফিরে পেলাম একটু নড়ে চড়ে উঠলাম। বলল ভাইজান আপনার রুমটা একটা ঝাড়ু দেয়া লাগবে তাই আসলাম। এও ক্ষন পর খেয়াল করল...

বউয়ের বান্ধবীকে করার বাংলা চটি গল্প

  হাই আমি আবির মাএ বিয়ে করছে ২বছর হলো। বউয়ের বান্ধবীকে করার বাংলা চটি গল্প  এর ভিতরেই বউকে নিয়ে অনেক ঘুরছি আর সব থেকে বেশি ঘোরাঘুরি হয়েছে আমার শুশুর বাড়ি। সেই সুত্রে বউ এর যত গুলো বন্ধ বান্ধবী আছে তাদের সবাইকে খুব ভাল ভাবেই চিনি। তবে আমার বউ এর বন্ধু লিস্টে শুধুই রাকিব যে তার সাথে ইন্টার পরিক্ষা দিয়েই বিদেশ। অবশ্য আমার সাথে বেশ কয়েকবার ফোনে কথা হয়েছে। আর আমার বউ এর বান্ধবীর কথা আর কি বলব এক একটা পুরাই সেক্স বম। তাদের দেখলেই বাড়ায় পানি চলে আছে। আর আমার বউ এর বান্ধবীর ভিতরে সব থেকে ক্লোজ ছিল মেঘলা যার সাথে আমাদের একটু বেশিই সম্পর্ক ছিল। কিন্ত মেঘলা এখনো বিয়ে করে নাই। যদিও আমি চাইলেও তাদের কাউকেই আজ প্রর্যন্ত একটা টাচও করতে পারি নাই। কিন্ত হঠ্যাৎ একদিন আমার লাইফে এমন একটা দিন আছে যেদিন মেঘলা নিজেই আমার কাছে এসে ধরা দেয়। তো একদিন বর্ষা কালে হঠ্যৎ আমার বউয়ের মা খুব অসুস্থ হয়ে পড়ে যে কারনে আমি আর পুজা মানে আমার বউ একসাথে পুজার মাকে দেখতে যাই। সে বেশি অসুস্থ ছিল বিধায় পুজা তার মাকে দেকে রাখার জন্য সেখানেই থেকে যায়। আমি বাসায় চলে আসি। তো তারপর দিনই হঠ্যৎ দুপুর বেলা থেকে ঘূর্নিঝড় শুরু ...

শীতের রাতে বোনের গরম দুধ ধরে পাছায় ঠাপ

  হাই আমি আকাশ। মাএ মাস্টার শেষ করলাম। এখন কোন কাজ কাম নাই তাই সারাদিন শুধু ঘুম আর ঘুম। তাও মা ও আমাকে মেষের এর সাথে তুলনা করতে ছাড়েন না। এই ধরেন ১২টার আগে একদিন ও ঘুম থেকে কেউ তুলতে পারে না। মা তো প্রতিদিন সেই সকাল ৬ টা থেকে ডাক শুরু করে আর ১২টায় গিয়ে তার ডাক শেষ হয়।আমার বাবা একটা সরকারি ভালে পোস্ট এ চাকরি করেন। তার মাসিক সালারি ২লাখ টাকা কিন্ত অনন্যা ইনকাম মিলিয়ে ১০ লাখ ছাড়িয়ে যায়। কেন বললাম কারন আমাদের বিশাল বাড়ি আমাদের জেলায় । ৩টা প্রাইভেট কার। আমার ও ৩টা বাইক আছে। কিন্ত আমার তেমন কোন বন্ধু নেই ছোট থেকেই আমি কারো সাথে মিশতে তেমন পছন্দ করি না। ছাড়া দিন আমি পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতার আর যখন একটু ফ্রি থাকতাম তখন আমি গেম খেলা নিয়েই অনন্দ ফিল করতাম।  কারন আমার ২০ লাখ টাকার একটা নিজস্ব গেমিং রুম রয়েছে। যা সব ছেলের কাছে সপ্নের মত ছিল।আর তার সাথে আমার প্রচুর সেক্স উঠতো তাই গোপনে আমি সেক্স মাস্টারবেটার ব্যবহার করতাম। আর এই জন্যই আমার গেমিং রুমে আমি কাউকে প্রবেশ করতে দিতাম না।যাইহোক মূল কথায় আসি,, জানুয়ারী ২, ১৯৯৯ আমার জন্য একটা বিশেষ দিন ছিল। কারন এই দিন ...

ফাকা বাড়িতে চাচাতো বোনকে লাগানো

  আমি পারভেজ এবং আমার চাচার মেয়ে নাম হল খুসি। ফাকা বাড়িতে চাচাতো বোনকে লাগানো । খুসির বয়স আর আমার বয়স প্রায়ই একই। এজন্য আমরা পড়া শোনা একি সাথে একি ক্লাসে করেছি। বর্তমানে আমরা দুজনেই ভার্সিতিতে পড়ি। আমরা যখন বাড়িতে থাকি তখণ দু-জনেই সারাদিন অনেক অনেক দুষ্টুমি করি। আর এসব নিয়ে আমাদের বাড়ি থেকেও কখনো কেউ কিছু বলে না। বা তেমন কিছু মনে করে না ছোট বেলা থেকেই এমনি দুষ্টুমি করে বড় হয়েছি তো তাই। এমনই একদিন বাসার সবাই দাওয়াত খেতে যায়। বাসাই শুধু আমি আর খুসি থেকে যাই। আসলে খুশি গেলে আমিও যেতাম। ও যাইনি তাই আমিও যাইনি। কারন সম বয়সী কেউ না থাকলে বেড়াতে গিয়ে মজা নেই। বাড়িতে আমি আর খুশি কি করবো তাই আমি আমার রুমে শুয়ে মোবাইলে সেক্স ভিডিও দেখতে ছিলাম। বেশ ভালো লাগছিলো দেখতে। ভিডিও দেখতে দেখতে পিছনে খিয়াল করি নাই কখন যে খুসি আমার রুমের সামনে এসে দাড়িয়ে আছে। হটাৎ আমি খুসি কে দেখে তাড়া হুড়া করে উঠে। আমি : কিরে খুসি তুই এই জাগা কখন আসলি…..? খুসি : আসছি অনেক খন…। আমি : তাহলে আমারে ডাকলি না কেন….? খুসি : তোকে ডাকলে কি আর এতো সুন্দর ভিডিও দেখতে পেতাম আমি : আরে কি বলিস কিসের কি ভিডিও…? খুসি : ...